কৈশোর পেরাতে না পেরুতেই প্রত্যেক ব্যক্তির জীবনে এক ব্যক্তিত্বতা প্রকাশ পায় , সামাজিক মর্যাদা, কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন আর জোসনা ভরা রাতের এক অনাবিল সম্ভাবনার গল্প দেখে তাদের যুগল চোখে! “ফ্যামিলি ক্রাইসিস” বাল্যবিবাহ সামাজিক অবক্ষায় ভাব প্রকাশের স্বাধীনতাকে অনেকেরই গলাটিপে হত্যা করে । যা কারো কারো কাছে নির্ঘাত নিয়তি বা ভাগ্যর উপর চাপিয়ে দেওয়া এক আধ্যাত্মিক বিষয় বলে আক্ষা দেওয়া হয়ে থাকে । গত কাল ঘটে যাওয়া ২ টি আত্নহত্যার ঘটনায় এগুলি বেশ খানিকটা দায়ী ।
মত প্রকাশের জন্য তাঁর পরিবার সব থেকে বড় বন্ধু হতে পারে । শহর মুখি বা যারা শহরে বাস করেন তাদের সাইকোলজি মেটার টা গ্রামের থেকে বেশ আলাদা সুতরাং তাদের ডিপ্রেশন, ফ্রাস্ট্যাশন খুব সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারেন, সামাল দিতে পারেন যন্ত্রনা দায়ক যে কোন পরিস্থিতি এখানে রয়েছে হ্যাংআউটের ব্যবস্থা । যেগুলো গ্রামের ছেলেদের কিছুটা থাকলেও মেয়েদের নেই বললেই চলে সুতরাং সেই ফাঁকা জাইগা গুলোতে খুব সহজে বাসা বাধতে পারে ডিপ্রেশন/ ফ্রাস্টেশন এমনকি আত্নহত্যা । আত্নহত্যা কেউ একদিনের চিন্তায় নিয়ে আসেনা, এটি একটা ব্রেনের ইলেকটিক্যাল ইমপালস অতি আবেগ, এটি কাজ করে একান্ত অবসরে । আমারিকার একটি সমিক্ষায় দেখা গেছে ছুটির দিনে মানুষ বেশি আত্নহত্যা করে । সুতরাং পরিবারের এবং কাছের মানুষটির ভূমিকা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ কাছের কেউ যদি বলেন “আমি চলে যাবো, আমি কিন্তু মরে যাবো, আমাকে আর পাবে না বা আমার বেঁচে থাকার ইচ্ছা করে না, তবে সেটা অবশ্যই অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে এখনি এবং আজি”
আবু জার গিফারী (জাহিদ)
সম্পাদক ও প্রকাশক, মেহেরপুর নিউজ টোয়েন্টিফোর
শেরেবাংলা নগর, ঢাকা ।
আপনার মতামত লিখুন :