আদমঃ আপনি শুধু রাগ হন, আপনি ইচ্ছে করে টাকা আত্মসাৎ করেছেন?
জামানঃ জি,
আদমঃ এটা কি আপনি নিজে করেছেন না অন্য কারো সাহায্যে?
জামানঃ এটা আমি নিজে করেছি । এগুলী কাউকে বলার মত নয় ।
আদমঃ ব্যাংকে গিয়ে টাকা উত্তোলনের সময় কেউ কি আপনাকে সন্দেহ করে নাই?
জামানঃ সন্দেহ করে নি। আদামঃ আপনি কি ৭টি একাউন্টের টাকা উত্তোলন করেছেন?
জামানঃ জি।
তাঁর দাবি ভয়েস রিকোর্ডিং এ জামান স্বীকার করছেন সে ২৫০০০ ডলার আত্মসাৎ করেছে এছাড়া সে বলেছেন বাংলাদেশ থেকে তিনি বিট কয়েন ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করেন যা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ । বিট কয়েন ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করেন যা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ । আপওয়ার্কের কড়া হুসিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের উপর। যুক্তরাজ্যের নগরিকের সাথে সেই ঘটনার পরে আপওয়ার্কে অভিযোগ করেছে এবং আপওয়ার্ক ক্লায়েন্টকে একটি ইমেল প্রেরণ করেছে
যা আমরা দেখেছি। ইমেলটিতে বলা হয়েছে জামান একটি বড় গ্যাংয়ের অংশ এবং অন্যান্য বাংলাদেশির সাথে একসাথে অনেক ক্লায়েন্টের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎ করেছে । আপওয়ার্ক বলছে তারা বাংলাদেশিদের সাথে খুব বেশি কঠোর হয়ছে এবং তারা বাংলাদেশি আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট অনুমোদনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। আপওয়ার্ক আরও বলেছে যে বাংলাদেশি এখন নাইজেরিয়ান হিসাবে প্রাই চিহ্নিত হয়ছে এবং বেশি জালিয়াতি করেই চলেছে তাই বাংলাদেশিদের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে দেওয়া হচ্ছে না কারণ জামানের কার্জ কালাপের মাধ্যমে অনেক ফ্রিল্যান্সাররা কোনও আয় করতে পারছে না ।
বর্তমানে ৫০০,০০০ এরও বেশি বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার আপওয়ার্ক ব্যবহার করে । জামানদের কারনে সমস্ত ফ্রিল্যান্সার ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এবং ইতিমধ্যে নিশ্চিত ভবিষ্যতের ফ্রিল্যান্সাররা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। এই ঘটনা জানার পর অনেক ফ্রিল্যান্সার জামানের নামে জিডি করেছেন বলে জানা গেছে । এ বিষয়ে এক আওয়ালীগ সেক্রেটারির সাথে কথা হয় তিনি বলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে জিবিকা নির্বাহ করে । এটা সম্মানের সাথেই সবাই করে এবং সবার দায়িত্বশীলতার সাথেই করা উচিত । তাঁর পরেও কেউ যদি কারো সঙ্গে প্রতারণার আশ্রয় নেই, এটা মোটেও কাম্য নয় বরং তাদের আইনের আওতায় নিয় আসা উচিত ।
কেউ করে থাকলে তাদের তথ্য আমাদের সংস্থার সাথে শেয়ার করুন বিস্তারিত তথ্যদিন আমরা নিশ্চয়ই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব । “
আপনার মতামত লিখুন :